Barefoot Trail Wild Walk - সুস্থ দেহ ফুরফুরে মন

Schedule

Fri Jan 02 2026 at 06:00 am to 10:30 am

UTC+06:00

Location

National Botanical Garden - জাতীয় উদ্ভিদ উদ্যান, মিরপুর, ঢাকা | Dhaka, DA

Advertisement
Barefoot Trail Wild Walk>সুস্থ দেহ ফুরফুরে মন
সুস্থ দেহ ও ফুরফুরে মেজাজের জন্য হাঁটা জরুরি। অন্য যেকোনো সময়ের চেয়ে ভোরে হাঁটা স্বাস্থ্যকর। প্রতিদিন ভোরে হাঁটতে বের হোন, শরীর থেকে রোগবালাই দূরে থাকবে।
আমাদের শহরে সবুজের পরিমাণ কম, কিন্তু বোটানিক্যাল গার্ডেন প্রকৃতির এক নিদারুণ আশ্রয়স্থল। এই সুবিশাল সবুজ অঙ্গন ২১৫ একর জমির ওপর প্রতিষ্ঠিত। উদ্যানটিতে শুধু বৃক্ষের সমাহার নয়, প্রকৃতির এক বিশাল সংরক্ষণশালা, যেখানে প্রাণ-প্রকৃতির সমারোহ।
বোটানিক্যাল গার্ডেন মূলত উদ্ভিদ সংরক্ষণ, গবেষণা এবং শিক্ষামূলক কার্যক্রমের উদ্দেশ্যে প্রতিষ্ঠিত হয়। এখানে বিরল ও বিপন্ন প্রজাতির উদ্ভিদের সুরক্ষা, নতুন প্রজাতির উন্মোচন এবং জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব নিয়ে গবেষণা চালানো হয়। এছাড়া জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে এবং মানুষের জন্য একটি শান্ত ও মনোরম পরিবেশ উপহার করে, যেখানে মানুষ প্রকৃতির সান্নিধ্যে সময় কাটাতে পারে, গাছের সম্পর্কে জানতে পারে, এবং মানসিক প্রশান্তি লাভ করে।
১৯৬১ সালে ২১৫ একর জমিতে গার্ডেনটি প্রতিষ্ঠিত হয়। এর সীমানা প্রাচীর ৫ কিলোমিটার এবং অভ্যন্তরীণ রাস্তা ও ফুটপাত সাড়ে সাত কিলোমিটার। এখানে একটি ওয়াচ টাওয়ার, সাতটি গণশৌচাগার, একটি ভিজিটর ইন্টারপ্রিটেশন সেন্টার, একটি অফিস ভবন এবং একটি ছোট গ্রন্থাগার রয়েছে। তিনটি করে গোলাপ ও প্রজাপতি বাগানও আছে। মোট উদ্ভিদ সংখ্যা প্রায় ৮০ হাজার। এছাড়াও, ১৯০ প্রজাতির পাখি, ১৫ প্রজাতির স্তন্যপায়ী প্রাণী এবং ১৫ প্রজাতির সরীসৃপ ও উভচর প্রাণীর আশ্রয়স্থল এটি।
বোটানিক্যাল গার্ডেনে প্রাণ-প্রকৃতির প্রাকৃতিক জীবনচক্র ও বাস্তুতন্ত্রের অবিচ্ছিন্নতার ওপর নির্ভরশীল। এখানে প্রতিটি উদ্ভিদ ও প্রাণী তার নিজস্ব নিয়মে বেড়ে ওঠে। বিভিন্ন পোকামাকড়, পাখি এবং ক্ষুদ্র প্রাণীরা এই বাস্তুতন্ত্রের অবিচ্ছেদ্য অংশ। তাদের নির্বিঘ্ন অস্তিত্ব নিশ্চিত করা বোটানিক্যাল গার্ডেনের মূল দায়িত্ব।
অন্যদিকে, বোটানিক্যাল গার্ডেন পরিদর্শনের মধ্যে দিয়ে জ্ঞান অর্জন, বিনোদন এবং প্রকৃতির সান্নিধ্যের সুযোগ। নাগরিক জীবনে কোলাহলমুক্ত সবুজ পরিবেশ অপরিহার্য প্রয়োজন, যা বোটানিক্যাল গার্ডেন পূরণ করে। মানুষ এখানে এসে প্রকৃতির সৌন্দর্য উপভোগ করে, মানসিক অবসাদ দূর করে এবং শিশুদের প্রকৃতির সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিতে পারে। বর্তমানে, উদ্যানটি অনেকটাই সুশৃঙ্খল ও সুনির্দিষ্ট পদ্ধতিতে পরিচালিত হচ্ছে।
২০২৫ এ জাতীয় উদ্ভিদ উদ্যানে সরকারিভাবে নির্মিত হয়েছে বাংলাদেশের প্রথম "আরবান বেয়ারফুট ট্রেইল"। কর্মব্যস্ত যান্ত্রিক জীবনে অভ্যস্ত নগরবাসীকে প্রকৃতির কাছাকাছি নিয়ে যেতে অভিনব এই উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। এটি মূলত এদেশের গ্রামীণ মেঠোপথের ন্যায় একটি রাস্তা তবে, 'খালি পায়ে হাঁটার' জন্য নির্মিত। তথাপি, ঢাকার ট্রেইলটিতে বিশ্বের উন্নত, সুন্দর ও বাসযোগ্য শহরগুলোতে বিদ্যমান ট্রেইলসমূহের কিছুটা বৈশিষ্ট্য সন্নিবেশ করা হয়েছে।
আমাদের পূর্বের অভিজ্ঞতায় এই আয়োজন বাচ্চা সহ নারী পুরুষ সকল বয়সের সদস্যদের অনাবিল আনন্দ দানে সক্ষম হয়েছে, আলহামদুলিল্লাহ। যান্ত্রিক জীবনের ক্লান্তি দূর করতে, দূষণমুক্ত সময় কাটাতে, বিশুদ্ধ বাতাসের জন্য "বেয়ারফুট ওয়াইল্ড ওয়াক সুস্থ দেহ ফুরফুরে মন" আদর্শ ও অপরিহার্য।
প্রকৃতির মাঝখানে কিছুক্ষণ সময় কাটানোর জন্য জাতীয় উদ্ভিদ উদ্যান নিঃসন্দেহে একটি চমৎকার স্থান। প্রাতঃভ্রমনের এমন আয়োজন শিশুদের উদ্ভিদ ও জীববৈচিত্র্য সম্পর্কে উৎসাহিত করা এবং খালি পায়ের হাঁটার ট্রেইলে নগরের মানুষকে মাটির স্পর্শের সুযোগ করে দেয়ার। আড্ডা, আনন্দ, গান, খালি পায়ে, ঘাষের উপরে, কাঁদার মধ্যে, মাটিতে, কাঠের পথে, পাথুরে পথে, বালির পথে, পানির মধ্যে হাঁটা সহ নানা আয়োজন থাকবে।
বছরের ২য় দিন শুক্রবারে যাওয়ার প্ল্যান করছি, সকলেই সপরিবারে
সবান্ধব আমন্ত্রিত।
এই আয়োজন ট্রাভেলার্স হুইসেল গ্রুপের সদস্যদের জন্যে। সকল সদস্যদের ফ্রি রেজিস্ট্রেশন করতে নিজ নাম এবং নাম্বার জানিয়ে দিতে ইনবক্স করুন।
পরিকল্পনা
=====
তারিখঃ ২ জানুয়ারী
সময়ঃ সকাল ৬.৩০ - ১০.৩০ টা
স্থানঃ বোটানিক্যাল গার্ডেন, মিরপুর।
মেইন গেট থেকে শুরু ৬.৩০ টা
সাথে নিয়ে আসা লাগবেঃ
নিজ পানির বোতল এবং নিজ খুশিমতো শুকনো খাবার বা ফল
৩ টি অংশে আমরা এবার আয়োজনটি রেখেছিঃ
>> গাছ পরিচিত
>> পুরো বোটানিক্যাল ঘুরাঘুরি শাপলা বীল, পদ্ম বিল সহ
>> চা চক্র
>> খালি পায়ে কাদামাটিতে হাটাহাটি
>> আড্ডা গান


৬ থেকে ১২ বছর বয়সীদের জন্য ১৫ টাকা, ১২ বছরের বেশি বয়সীদের জন্য ৩০ টাকা এবং ৫ বছর বা তার কম বয়সীদের জন্য বিনামূল্যে প্রবেশ ফি নির্ধারিত আছে। যার যার মতো টিকিট করে গার্ডেনে ঢুকে যাবো।

❤ আরও জানুন ❤
সবুজ ঘাসের বুকে হাঁটার অনেক উপকারিতা। শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর এর প্রভাবের কথা জানুন—
১. সরাসরি মাটির স্পর্শ
ঘাসে খালি পায়ে হাঁটায় শরীর পৃথিবীপৃষ্ঠ মানে মাটি থেকে নেগেটিভ চার্জ বা ঋণাত্মক আয়ন শোষণ করতে পারে। যা মুঠোফোনের মতো বৈদ‍্যুতিক যন্ত্র থেকে জমে থাকা পজেটিভ চার্জ বা ধনাত্মক আয়ন নিষ্ক্রিয় করে দিতে পারে। এর ফলে শরীরের প্রদাহজনিত সমস্যা যেমন কমে, ঘুমের মান বাড়াতে পারে এবং সামগ্রিক সুস্থতা সহ শরীরের ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক (তড়িৎ চৌম্বকীয়) ব্যাল্যান্সে যথেষ্ট ভূমিকা রাখে।
২. শারীরিক সচেতনতা বৃদ্ধি
খালি পায়ে হাঁটার সময়, পায়ের পাতার স্নায়ুকোষ মস্তিষ্কে সংকেত পাঠায়। শরীরের গতিবিধির সামঞ্জস্য ও ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। এই সংবেদনশীল স্নায়ু উদ্দীপনা মানসিক সুস্থতা এবং নিজের সম্পর্কে আরও ভালো বোধ তৈরি করতে ভূমিকা রাখে।
৩. হতাশা থেকে বাঁচুন
ঘাসের ওপর খালি পায়ে হাঁটার সময় যে প্রশান্তি আমরা পাই, তা মানসিক চাপ উপশমের প্রাকৃতিক দাওয়াই। পায়ের নিচের নরম, প্রাকৃতিক টেক্সচার প্রেশার পয়েন্টগুলোকে উদ্দীপিত করে, শিথিলতা এবং সুস্থতার বোধকেও চাঙা করে এই প্রক্রিয়া। কর্টিসল ও অ্যাড্রেনালিন হরমোনের মাত্রা কমিয়ে হতাশা, মানসিক চাপ এবং উদ্বেগ কমায়।
৪. ব্যথা থেকে মুক্তি
ঘাসের ওপর খালি পায়ে হাঁটলে শরীরের ব্যথা কমায়। মাটির নেগেটিভ চার্জ শরীরের পজেটিভ চার্জ নিষ্ক্রিয় করতে সাহায্য করে। তাই প্রদাহ বা ব্যথাজনিত দীর্ঘস্থায়ী সমস্যা সমাধানে রোজ সকালে খালি পায়ে সবুজ ঘাসের ওপর হাঁটুন।
৫. ভালো ঘুম হওয়া
নিয়মিতভাবে ঘাষে মাটিতে হাঁটলে ঘুমের মান ভালো হয়। এতে মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমে। যাদের ঘুমের সমস্যা খালি পায়ে ২০ মিনিট হাঁটার অভ্যাস করুন।
৬. রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে
খালি পায়ে হাঁটা শরীরের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে বহুগুণে। এতে পায়ের স্নায়ুর উদ্দীপনা শরীরের রক্ত সঞ্চালন বাড়ায়, যা শরীরের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। রক্তপ্রবাহের বৃদ্ধি মানে আরও বেশি অক্সিজেন ও পুষ্টি সরবরাহ নিশ্চিত করে পুরো শরীরে।
৭. অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট টেনে নেওয়ার সুবিধা
পৃথিবীপৃষ্ঠ নেগেটিভ চার্জ ইলেকট্রনসমৃদ্ধ, যাকে প্রাকৃতিক অ্যান্টি-অক্সিডেন্টও বলা হয়ে। ফলে খালি পায়ে মাটি স্পর্শ করে হাঁটলে শরীর মাটি থেকে সরাসরি নেগেটিভ ইলেকট্রন চার্জ শোষণ করতে পারে। এতে শরীরের হাইড্রোক্সিল চার্জের মতো ফ্রি রেডিক‍্যাল ধ্বংস হয় বলে এর কারণে ক্ষতির হাত থেকে বেঁচে যায় শরীরের প্রতিটি কোষ।
এতো উপকারই যদি হবে তাহলে, প্রতিদিন ঘন্টা খানেক হাঁটা নিজের সুস্থ থাকা নিশ্চিত করবে না কে?
সবুজ ঘাসের বুকে হাঁটার অনেক উপকারিতা। শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর এর প্রভাবের কথা জানুন—
১. সরাসরি মাটির স্পর্শ
ঘাসে খালি পায়ে হাঁটায় শরীর পৃথিবীপৃষ্ঠ মানে মাটি থেকে নেগেটিভ চার্জ বা ঋণাত্মক আয়ন শোষণ করতে পারে। যা মুঠোফোনের মতো বৈদ‍্যুতিক যন্ত্র থেকে জমে থাকা পজেটিভ চার্জ বা ধনাত্মক আয়ন নিষ্ক্রিয় করে দিতে পারে। এর ফলে শরীরের প্রদাহজনিত সমস্যা যেমন কমে, ঘুমের মান বাড়াতে পারে এবং সামগ্রিক সুস্থতা সহ শরীরের ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক (তড়িৎ চৌম্বকীয়) ব্যাল্যান্সে যথেষ্ট ভূমিকা রাখে।
২. শারীরিক সচেতনতা বৃদ্ধি
খালি পায়ে হাঁটার সময়, পায়ের পাতার স্নায়ুকোষ মস্তিষ্কে সংকেত পাঠায়। শরীরের গতিবিধির সামঞ্জস্য ও ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। এই সংবেদনশীল স্নায়ু উদ্দীপনা মানসিক সুস্থতা এবং নিজের সম্পর্কে আরও ভালো বোধ তৈরি করতে ভূমিকা রাখে।
৩. হতাশা থেকে বাঁচুন
ঘাসের ওপর খালি পায়ে হাঁটার সময় যে প্রশান্তি আমরা পাই, তা মানসিক চাপ উপশমের প্রাকৃতিক দাওয়াই। পায়ের নিচের নরম, প্রাকৃতিক টেক্সচার প্রেশার পয়েন্টগুলোকে উদ্দীপিত করে, শিথিলতা এবং সুস্থতার বোধকেও চাঙা করে এই প্রক্রিয়া। কর্টিসল ও অ্যাড্রেনালিন হরমোনের মাত্রা কমিয়ে হতাশা, মানসিক চাপ এবং উদ্বেগ কমায়।
৪. ব্যথা থেকে মুক্তি
ঘাসের ওপর খালি পায়ে হাঁটলে শরীরের ব্যথা কমায়। মাটির নেগেটিভ চার্জ শরীরের পজেটিভ চার্জ নিষ্ক্রিয় করতে সাহায্য করে। তাই প্রদাহ বা ব্যথাজনিত দীর্ঘস্থায়ী সমস্যা সমাধানে রোজ সকালে খালি পায়ে সবুজ ঘাসের ওপর হাঁটুন।
৫. ভালো ঘুম হওয়া
নিয়মিতভাবে ঘাষে মাটিতে হাঁটলে ঘুমের মান ভালো হয়। এতে মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমে। যাদের ঘুমের সমস্যা খালি পায়ে ২০ মিনিট হাঁটার অভ্যাস করুন।
৬. রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে
খালি পায়ে হাঁটা শরীরের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে বহুগুণে। এতে পায়ের স্নায়ুর উদ্দীপনা শরীরের রক্ত সঞ্চালন বাড়ায়, যা শরীরের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। রক্তপ্রবাহের বৃদ্ধি মানে আরও বেশি অক্সিজেন ও পুষ্টি সরবরাহ নিশ্চিত করে পুরো শরীরে।
৭. অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট টেনে নেওয়ার সুবিধা
পৃথিবীপৃষ্ঠ নেগেটিভ চার্জ ইলেকট্রনসমৃদ্ধ, যাকে প্রাকৃতিক অ্যান্টি-অক্সিডেন্টও বলা হয়ে। ফলে খালি পায়ে মাটি স্পর্শ করে হাঁটলে শরীর মাটি থেকে সরাসরি নেগেটিভ ইলেকট্রন চার্জ শোষণ করতে পারে। এতে শরীরের হাইড্রোক্সিল চার্জের মতো ফ্রি রেডিক‍্যাল ধ্বংস হয় বলে এর কারণে ক্ষতির হাত থেকে বেঁচে যায় শরীরের প্রতিটি কোষ।

এতো উপকারই যদি হবে তাহলে, প্রতিদিন ঘন্টা খানেক হাঁটা নিজের সুস্থ থাকা নিশ্চিত করবে না কে? আমাদের একটি হাটাহাটি আয়োজন করেছি আগামী শুক্রবার। আপনারা সবাই সপরিবারে ছোট বড় সবাইকে নিয়ে চলে আসবেন। আড্ডা, আনন্দ, গান, বাচ্চাদের উৎসাহিত করা, খালি পায়ে, ঘাষের উপরে, কাদার মধ্যে হাঁটা সহ নানা আয়োজন থাকবে।

পরিকল্পনা আরেকবার দেখে নেইঃ
====================
তারিখঃ ২ জানুয়ারী
সময়ঃ সকাল ৬.৩০ - ১০.৩০ টা
স্থানঃ বোটানিক্যাল গার্ডেন, মিরপুর।
মেইন গেট থেকে শুরু ৬.৪০ টা
সাথে নিয়ে আসা লাগবেঃ
নিজ পানির বোতল এবং নিজ খুশিমতো শুকনো খাবার বা ফল
৩ টি অংশে আমরা এবার আয়োজনটি রেখেছিঃ
>> গাছ পরিচিত
>> পুরো বোটানিক্যাল ঘুরাঘুরি শাপলা বীল, পদ্ম বিল সহ
>> চা চক্র
>> খালি পায়ে কাদামাটিতে হাটাহাটি
>> আড্ডা গান

প্রয়োজনে
সজীব ০১৭১১৯৭৮০৭২
ফাউন্ডার - ট্রাভেলার্স হুইসেল

ধন্যবাদ



<3 <3 <3 <3 <3 <3 <3 <3 <3 <3 <3 <3
<3 <3 <3 <3 <3 <3 <3 <3 <3 <3 <3 <3
<3 <3 <3 <3 <3 <3 <3 <3 <3 <3 <3 <3
<3 <3 <3 <3 <3 <3 <3 <3 <3 <3 <3 <3
<3 <3 <3 <3 <3 <3 <3 <3 <3 <3 <3 <3
<3 <3 <3 <3 <3 <3 <3 <3 <3 <3 <3 <3
<3 <3 <3 <3 <3 <3 <3 <3 <3 <3 <3 <3
<3 <3 <3 <3 <3 <3 <3 <3 <3 <3 <3 <3
<3 <3 <3 <3 <3 <3 <3 <3 <3 <3 <3 <3

Barefoot Trail Wild Walk>সুস্থ দেহ ফুরফুরে মন
সুস্থ দেহ ও ফুরফুরে মেজাজের জন্য হাঁটা জরুরি। অন্য যেকোনো সময়ের চেয়ে ভোরে হাঁটা স্বাস্থ্যকর। প্রতিদিন ভোরে হাঁটতে বের হোন, শরীর থেকে রোগবালাই দূরে থাকবে।
আমাদের শহরে সবুজের পরিমাণ কম, কিন্তু বোটানিক্যাল গার্ডেন প্রকৃতির এক নিদারুণ আশ্রয়স্থল। এই সুবিশাল সবুজ অঙ্গন ২১৫ একর জমির ওপর প্রতিষ্ঠিত। উদ্যানটিতে শুধু বৃক্ষের সমাহার নয়, প্রকৃতির এক বিশাল সংরক্ষণশালা, যেখানে প্রাণ-প্রকৃতির সমারোহ।
বোটানিক্যাল গার্ডেন মূলত উদ্ভিদ সংরক্ষণ, গবেষণা এবং শিক্ষামূলক কার্যক্রমের উদ্দেশ্যে প্রতিষ্ঠিত হয়। এখানে বিরল ও বিপন্ন প্রজাতির উদ্ভিদের সুরক্ষা, নতুন প্রজাতির উন্মোচন এবং জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব নিয়ে গবেষণা চালানো হয়। এছাড়া জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে এবং মানুষের জন্য একটি শান্ত ও মনোরম পরিবেশ উপহার করে, যেখানে মানুষ প্রকৃতির সান্নিধ্যে সময় কাটাতে পারে, গাছের সম্পর্কে জানতে পারে, এবং মানসিক প্রশান্তি লাভ করে।
১৯৬১ সালে ২১৫ একর জমিতে গার্ডেনটি প্রতিষ্ঠিত হয়। এর সীমানা প্রাচীর ৫ কিলোমিটার এবং অভ্যন্তরীণ রাস্তা ও ফুটপাত সাড়ে সাত কিলোমিটার। এখানে একটি ওয়াচ টাওয়ার, সাতটি গণশৌচাগার, একটি ভিজিটর ইন্টারপ্রিটেশন সেন্টার, একটি অফিস ভবন এবং একটি ছোট গ্রন্থাগার রয়েছে। তিনটি করে গোলাপ ও প্রজাপতি বাগানও আছে। মোট উদ্ভিদ সংখ্যা প্রায় ৮০ হাজার। এছাড়াও, ১৯০ প্রজাতির পাখি, ১৫ প্রজাতির স্তন্যপায়ী প্রাণী এবং ১৫ প্রজাতির সরীসৃপ ও উভচর প্রাণীর আশ্রয়স্থল এটি।
বোটানিক্যাল গার্ডেনে প্রাণ-প্রকৃতির প্রাকৃতিক জীবনচক্র ও বাস্তুতন্ত্রের অবিচ্ছিন্নতার ওপর নির্ভরশীল। এখানে প্রতিটি উদ্ভিদ ও প্রাণী তার নিজস্ব নিয়মে বেড়ে ওঠে। বিভিন্ন পোকামাকড়, পাখি এবং ক্ষুদ্র প্রাণীরা এই বাস্তুতন্ত্রের অবিচ্ছেদ্য অংশ। তাদের নির্বিঘ্ন অস্তিত্ব নিশ্চিত করা বোটানিক্যাল গার্ডেনের মূল দায়িত্ব।
অন্যদিকে, বোটানিক্যাল গার্ডেন পরিদর্শনের মধ্যে দিয়ে জ্ঞান অর্জন, বিনোদন এবং প্রকৃতির সান্নিধ্যের সুযোগ। নাগরিক জীবনে কোলাহলমুক্ত সবুজ পরিবেশ অপরিহার্য প্রয়োজন, যা বোটানিক্যাল গার্ডেন পূরণ করে। মানুষ এখানে এসে প্রকৃতির সৌন্দর্য উপভোগ করে, মানসিক অবসাদ দূর করে এবং শিশুদের প্রকৃতির সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিতে পারে। বর্তমানে, উদ্যানটি অনেকটাই সুশৃঙ্খল ও সুনির্দিষ্ট পদ্ধতিতে পরিচালিত হচ্ছে।
২০২৫ এ জাতীয় উদ্ভিদ উদ্যানে সরকারিভাবে নির্মিত হয়েছে বাংলাদেশের প্রথম "আরবান বেয়ারফুট ট্রেইল"। কর্মব্যস্ত যান্ত্রিক জীবনে অভ্যস্ত নগরবাসীকে প্রকৃতির কাছাকাছি নিয়ে যেতে অভিনব এই উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। এটি মূলত এদেশের গ্রামীণ মেঠোপথের ন্যায় একটি রাস্তা তবে, 'খালি পায়ে হাঁটার' জন্য নির্মিত। তথাপি, ঢাকার ট্রেইলটিতে বিশ্বের উন্নত, সুন্দর ও বাসযোগ্য শহরগুলোতে বিদ্যমান ট্রেইলসমূহের কিছুটা বৈশিষ্ট্য সন্নিবেশ করা হয়েছে।
আমাদের পূর্বের অভিজ্ঞতায় এই আয়োজন বাচ্চা সহ নারী পুরুষ সকল বয়সের সদস্যদের অনাবিল আনন্দ দানে সক্ষম হয়েছে, আলহামদুলিল্লাহ। যান্ত্রিক জীবনের ক্লান্তি দূর করতে, দূষণমুক্ত সময় কাটাতে, বিশুদ্ধ বাতাসের জন্য "বেয়ারফুট ওয়াইল্ড ওয়াক সুস্থ দেহ ফুরফুরে মন" আদর্শ ও অপরিহার্য।
প্রকৃতির মাঝখানে কিছুক্ষণ সময় কাটানোর জন্য জাতীয় উদ্ভিদ উদ্যান নিঃসন্দেহে একটি চমৎকার স্থান। প্রাতঃভ্রমনের এমন আয়োজন শিশুদের উদ্ভিদ ও জীববৈচিত্র্য সম্পর্কে উৎসাহিত করা এবং খালি পায়ের হাঁটার ট্রেইলে নগরের মানুষকে মাটির স্পর্শের সুযোগ করে দেয়ার। আড্ডা, আনন্দ, গান, খালি পায়ে, ঘাষের উপরে, কাঁদার মধ্যে, মাটিতে, কাঠের পথে, পাথুরে পথে, বালির পথে, পানির মধ্যে হাঁটা সহ নানা আয়োজন থাকবে।
বছরের ২য় দিন শুক্রবারে যাওয়ার প্ল্যান করছি, সকলেই সপরিবারে
সবান্ধব আমন্ত্রিত।
এই আয়োজন ট্রাভেলার্স হুইসেল গ্রুপের সদস্যদের জন্যে। সকল সদস্যদের ফ্রি রেজিস্ট্রেশন করতে নিজ নাম এবং নাম্বার জানিয়ে দিতে ইনবক্স করুন।
পরিকল্পনা
=====
তারিখঃ ২ জানুয়ারী
সময়ঃ সকাল ৬.৩০ - ১০.৩০ টা
স্থানঃ বোটানিক্যাল গার্ডেন, মিরপুর।
মেইন গেট থেকে শুরু ৬.৩০ টা
সাথে নিয়ে আসা লাগবেঃ
নিজ পানির বোতল এবং নিজ খুশিমতো শুকনো খাবার বা ফল
৩ টি অংশে আমরা এবার আয়োজনটি রেখেছিঃ
>> গাছ পরিচিত
>> পুরো বোটানিক্যাল ঘুরাঘুরি শাপলা বীল, পদ্ম বিল সহ
>> চা চক্র
>> খালি পায়ে কাদামাটিতে হাটাহাটি
>> আড্ডা গান


৬ থেকে ১২ বছর বয়সীদের জন্য ১৫ টাকা, ১২ বছরের বেশি বয়সীদের জন্য ৩০ টাকা এবং ৫ বছর বা তার কম বয়সীদের জন্য বিনামূল্যে প্রবেশ ফি নির্ধারিত আছে। যার যার মতো টিকিট করে গার্ডেনে ঢুকে যাবো।

❤ আরও জানুন ❤
সবুজ ঘাসের বুকে হাঁটার অনেক উপকারিতা। শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর এর প্রভাবের কথা জানুন—
১. সরাসরি মাটির স্পর্শ
ঘাসে খালি পায়ে হাঁটায় শরীর পৃথিবীপৃষ্ঠ মানে মাটি থেকে নেগেটিভ চার্জ বা ঋণাত্মক আয়ন শোষণ করতে পারে। যা মুঠোফোনের মতো বৈদ‍্যুতিক যন্ত্র থেকে জমে থাকা পজেটিভ চার্জ বা ধনাত্মক আয়ন নিষ্ক্রিয় করে দিতে পারে। এর ফলে শরীরের প্রদাহজনিত সমস্যা যেমন কমে, ঘুমের মান বাড়াতে পারে এবং সামগ্রিক সুস্থতা সহ শরীরের ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক (তড়িৎ চৌম্বকীয়) ব্যাল্যান্সে যথেষ্ট ভূমিকা রাখে।
২. শারীরিক সচেতনতা বৃদ্ধি
খালি পায়ে হাঁটার সময়, পায়ের পাতার স্নায়ুকোষ মস্তিষ্কে সংকেত পাঠায়। শরীরের গতিবিধির সামঞ্জস্য ও ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। এই সংবেদনশীল স্নায়ু উদ্দীপনা মানসিক সুস্থতা এবং নিজের সম্পর্কে আরও ভালো বোধ তৈরি করতে ভূমিকা রাখে।
৩. হতাশা থেকে বাঁচুন
ঘাসের ওপর খালি পায়ে হাঁটার সময় যে প্রশান্তি আমরা পাই, তা মানসিক চাপ উপশমের প্রাকৃতিক দাওয়াই। পায়ের নিচের নরম, প্রাকৃতিক টেক্সচার প্রেশার পয়েন্টগুলোকে উদ্দীপিত করে, শিথিলতা এবং সুস্থতার বোধকেও চাঙা করে এই প্রক্রিয়া। কর্টিসল ও অ্যাড্রেনালিন হরমোনের মাত্রা কমিয়ে হতাশা, মানসিক চাপ এবং উদ্বেগ কমায়।
৪. ব্যথা থেকে মুক্তি
ঘাসের ওপর খালি পায়ে হাঁটলে শরীরের ব্যথা কমায়। মাটির নেগেটিভ চার্জ শরীরের পজেটিভ চার্জ নিষ্ক্রিয় করতে সাহায্য করে। তাই প্রদাহ বা ব্যথাজনিত দীর্ঘস্থায়ী সমস্যা সমাধানে রোজ সকালে খালি পায়ে সবুজ ঘাসের ওপর হাঁটুন।
৫. ভালো ঘুম হওয়া
নিয়মিতভাবে ঘাষে মাটিতে হাঁটলে ঘুমের মান ভালো হয়। এতে মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমে। যাদের ঘুমের সমস্যা খালি পায়ে ২০ মিনিট হাঁটার অভ্যাস করুন।
৬. রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে
খালি পায়ে হাঁটা শরীরের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে বহুগুণে। এতে পায়ের স্নায়ুর উদ্দীপনা শরীরের রক্ত সঞ্চালন বাড়ায়, যা শরীরের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। রক্তপ্রবাহের বৃদ্ধি মানে আরও বেশি অক্সিজেন ও পুষ্টি সরবরাহ নিশ্চিত করে পুরো শরীরে।
৭. অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট টেনে নেওয়ার সুবিধা
পৃথিবীপৃষ্ঠ নেগেটিভ চার্জ ইলেকট্রনসমৃদ্ধ, যাকে প্রাকৃতিক অ্যান্টি-অক্সিডেন্টও বলা হয়ে। ফলে খালি পায়ে মাটি স্পর্শ করে হাঁটলে শরীর মাটি থেকে সরাসরি নেগেটিভ ইলেকট্রন চার্জ শোষণ করতে পারে। এতে শরীরের হাইড্রোক্সিল চার্জের মতো ফ্রি রেডিক‍্যাল ধ্বংস হয় বলে এর কারণে ক্ষতির হাত থেকে বেঁচে যায় শরীরের প্রতিটি কোষ।
এতো উপকারই যদি হবে তাহলে, প্রতিদিন ঘন্টা খানেক হাঁটা নিজের সুস্থ থাকা নিশ্চিত করবে না কে?
সবুজ ঘাসের বুকে হাঁটার অনেক উপকারিতা। শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর এর প্রভাবের কথা জানুন—
১. সরাসরি মাটির স্পর্শ
ঘাসে খালি পায়ে হাঁটায় শরীর পৃথিবীপৃষ্ঠ মানে মাটি থেকে নেগেটিভ চার্জ বা ঋণাত্মক আয়ন শোষণ করতে পারে। যা মুঠোফোনের মতো বৈদ‍্যুতিক যন্ত্র থেকে জমে থাকা পজেটিভ চার্জ বা ধনাত্মক আয়ন নিষ্ক্রিয় করে দিতে পারে। এর ফলে শরীরের প্রদাহজনিত সমস্যা যেমন কমে, ঘুমের মান বাড়াতে পারে এবং সামগ্রিক সুস্থতা সহ শরীরের ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক (তড়িৎ চৌম্বকীয়) ব্যাল্যান্সে যথেষ্ট ভূমিকা রাখে।
২. শারীরিক সচেতনতা বৃদ্ধি
খালি পায়ে হাঁটার সময়, পায়ের পাতার স্নায়ুকোষ মস্তিষ্কে সংকেত পাঠায়। শরীরের গতিবিধির সামঞ্জস্য ও ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। এই সংবেদনশীল স্নায়ু উদ্দীপনা মানসিক সুস্থতা এবং নিজের সম্পর্কে আরও ভালো বোধ তৈরি করতে ভূমিকা রাখে।
৩. হতাশা থেকে বাঁচুন
ঘাসের ওপর খালি পায়ে হাঁটার সময় যে প্রশান্তি আমরা পাই, তা মানসিক চাপ উপশমের প্রাকৃতিক দাওয়াই। পায়ের নিচের নরম, প্রাকৃতিক টেক্সচার প্রেশার পয়েন্টগুলোকে উদ্দীপিত করে, শিথিলতা এবং সুস্থতার বোধকেও চাঙা করে এই প্রক্রিয়া। কর্টিসল ও অ্যাড্রেনালিন হরমোনের মাত্রা কমিয়ে হতাশা, মানসিক চাপ এবং উদ্বেগ কমায়।
৪. ব্যথা থেকে মুক্তি
ঘাসের ওপর খালি পায়ে হাঁটলে শরীরের ব্যথা কমায়। মাটির নেগেটিভ চার্জ শরীরের পজেটিভ চার্জ নিষ্ক্রিয় করতে সাহায্য করে। তাই প্রদাহ বা ব্যথাজনিত দীর্ঘস্থায়ী সমস্যা সমাধানে রোজ সকালে খালি পায়ে সবুজ ঘাসের ওপর হাঁটুন।
৫. ভালো ঘুম হওয়া
নিয়মিতভাবে ঘাষে মাটিতে হাঁটলে ঘুমের মান ভালো হয়। এতে মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমে। যাদের ঘুমের সমস্যা খালি পায়ে ২০ মিনিট হাঁটার অভ্যাস করুন।
৬. রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে
খালি পায়ে হাঁটা শরীরের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে বহুগুণে। এতে পায়ের স্নায়ুর উদ্দীপনা শরীরের রক্ত সঞ্চালন বাড়ায়, যা শরীরের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। রক্তপ্রবাহের বৃদ্ধি মানে আরও বেশি অক্সিজেন ও পুষ্টি সরবরাহ নিশ্চিত করে পুরো শরীরে।
৭. অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট টেনে নেওয়ার সুবিধা
পৃথিবীপৃষ্ঠ নেগেটিভ চার্জ ইলেকট্রনসমৃদ্ধ, যাকে প্রাকৃতিক অ্যান্টি-অক্সিডেন্টও বলা হয়ে। ফলে খালি পায়ে মাটি স্পর্শ করে হাঁটলে শরীর মাটি থেকে সরাসরি নেগেটিভ ইলেকট্রন চার্জ শোষণ করতে পারে। এতে শরীরের হাইড্রোক্সিল চার্জের মতো ফ্রি রেডিক‍্যাল ধ্বংস হয় বলে এর কারণে ক্ষতির হাত থেকে বেঁচে যায় শরীরের প্রতিটি কোষ।

এতো উপকারই যদি হবে তাহলে, প্রতিদিন ঘন্টা খানেক হাঁটা নিজের সুস্থ থাকা নিশ্চিত করবে না কে? আমাদের একটি হাটাহাটি আয়োজন করেছি আগামী শুক্রবার। আপনারা সবাই সপরিবারে ছোট বড় সবাইকে নিয়ে চলে আসবেন। আড্ডা, আনন্দ, গান, বাচ্চাদের উৎসাহিত করা, খালি পায়ে, ঘাষের উপরে, কাদার মধ্যে হাঁটা সহ নানা আয়োজন থাকবে।

পরিকল্পনা আরেকবার দেখে নেইঃ
====================
তারিখঃ ২ জানুয়ারী
সময়ঃ সকাল ৬.৩০ - ১০.৩০ টা
স্থানঃ বোটানিক্যাল গার্ডেন, মিরপুর।
মেইন গেট থেকে শুরু ৬.৪০ টা
সাথে নিয়ে আসা লাগবেঃ
নিজ পানির বোতল এবং নিজ খুশিমতো শুকনো খাবার বা ফল
৩ টি অংশে আমরা এবার আয়োজনটি রেখেছিঃ
>> গাছ পরিচিত
>> পুরো বোটানিক্যাল ঘুরাঘুরি শাপলা বীল, পদ্ম বিল সহ
>> চা চক্র
>> খালি পায়ে কাদামাটিতে হাটাহাটি
>> আড্ডা গান

প্রয়োজনে
সজীব ০১৭১১৯৭৮০৭২
ফাউন্ডার - ট্রাভেলার্স হুইসেল

ধন্যবাদ





Barefoot Trail Wild Walk>সুস্থ দেহ ফুরফুরে মন
সুস্থ দেহ ও ফুরফুরে মেজাজের জন্য হাঁটা জরুরি। অন্য যেকোনো সময়ের চেয়ে ভোরে হাঁটা স্বাস্থ্যকর। প্রতিদিন ভোরে হাঁটতে বের হোন, শরীর থেকে রোগবালাই দূরে থাকবে।
আমাদের শহরে সবুজের পরিমাণ কম, কিন্তু বোটানিক্যাল গার্ডেন প্রকৃতির এক নিদারুণ আশ্রয়স্থল। এই সুবিশাল সবুজ অঙ্গন ২১৫ একর জমির ওপর প্রতিষ্ঠিত। উদ্যানটিতে শুধু বৃক্ষের সমাহার নয়, প্রকৃতির এক বিশাল সংরক্ষণশালা, যেখানে প্রাণ-প্রকৃতির সমারোহ।
বোটানিক্যাল গার্ডেন মূলত উদ্ভিদ সংরক্ষণ, গবেষণা এবং শিক্ষামূলক কার্যক্রমের উদ্দেশ্যে প্রতিষ্ঠিত হয়। এখানে বিরল ও বিপন্ন প্রজাতির উদ্ভিদের সুরক্ষা, নতুন প্রজাতির উন্মোচন এবং জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব নিয়ে গবেষণা চালানো হয়। এছাড়া জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে এবং মানুষের জন্য একটি শান্ত ও মনোরম পরিবেশ উপহার করে, যেখানে মানুষ প্রকৃতির সান্নিধ্যে সময় কাটাতে পারে, গাছের সম্পর্কে জানতে পারে, এবং মানসিক প্রশান্তি লাভ করে।
১৯৬১ সালে ২১৫ একর জমিতে গার্ডেনটি প্রতিষ্ঠিত হয়। এর সীমানা প্রাচীর ৫ কিলোমিটার এবং অভ্যন্তরীণ রাস্তা ও ফুটপাত সাড়ে সাত কিলোমিটার। এখানে একটি ওয়াচ টাওয়ার, সাতটি গণশৌচাগার, একটি ভিজিটর ইন্টারপ্রিটেশন সেন্টার, একটি অফিস ভবন এবং একটি ছোট গ্রন্থাগার রয়েছে। তিনটি করে গোলাপ ও প্রজাপতি বাগানও আছে। মোট উদ্ভিদ সংখ্যা প্রায় ৮০ হাজার। এছাড়াও, ১৯০ প্রজাতির পাখি, ১৫ প্রজাতির স্তন্যপায়ী প্রাণী এবং ১৫ প্রজাতির সরীসৃপ ও উভচর প্রাণীর আশ্রয়স্থল এটি।
বোটানিক্যাল গার্ডেনে প্রাণ-প্রকৃতির প্রাকৃতিক জীবনচক্র ও বাস্তুতন্ত্রের অবিচ্ছিন্নতার ওপর নির্ভরশীল। এখানে প্রতিটি উদ্ভিদ ও প্রাণী তার নিজস্ব নিয়মে বেড়ে ওঠে। বিভিন্ন পোকামাকড়, পাখি এবং ক্ষুদ্র প্রাণীরা এই বাস্তুতন্ত্রের অবিচ্ছেদ্য অংশ। তাদের নির্বিঘ্ন অস্তিত্ব নিশ্চিত করা বোটানিক্যাল গার্ডেনের মূল দায়িত্ব।
অন্যদিকে, বোটানিক্যাল গার্ডেন পরিদর্শনের মধ্যে দিয়ে জ্ঞান অর্জন, বিনোদন এবং প্রকৃতির সান্নিধ্যের সুযোগ। নাগরিক জীবনে কোলাহলমুক্ত সবুজ পরিবেশ অপরিহার্য প্রয়োজন, যা বোটানিক্যাল গার্ডেন পূরণ করে। মানুষ এখানে এসে প্রকৃতির সৌন্দর্য উপভোগ করে, মানসিক অবসাদ দূর করে এবং শিশুদের প্রকৃতির সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিতে পারে। বর্তমানে, উদ্যানটি অনেকটাই সুশৃঙ্খল ও সুনির্দিষ্ট পদ্ধতিতে পরিচালিত হচ্ছে।
২০২৫ এ জাতীয় উদ্ভিদ উদ্যানে সরকারিভাবে নির্মিত হয়েছে বাংলাদেশের প্রথম "আরবান বেয়ারফুট ট্রেইল"। কর্মব্যস্ত যান্ত্রিক জীবনে অভ্যস্ত নগরবাসীকে প্রকৃতির কাছাকাছি নিয়ে যেতে অভিনব এই উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। এটি মূলত এদেশের গ্রামীণ মেঠোপথের ন্যায় একটি রাস্তা তবে, 'খালি পায়ে হাঁটার' জন্য নির্মিত। তথাপি, ঢাকার ট্রেইলটিতে বিশ্বের উন্নত, সুন্দর ও বাসযোগ্য শহরগুলোতে বিদ্যমান ট্রেইলসমূহের কিছুটা বৈশিষ্ট্য সন্নিবেশ করা হয়েছে।
আমাদের পূর্বের অভিজ্ঞতায় এই আয়োজন বাচ্চা সহ নারী পুরুষ সকল বয়সের সদস্যদের অনাবিল আনন্দ দানে সক্ষম হয়েছে, আলহামদুলিল্লাহ। যান্ত্রিক জীবনের ক্লান্তি দূর করতে, দূষণমুক্ত সময় কাটাতে, বিশুদ্ধ বাতাসের জন্য "বেয়ারফুট ওয়াইল্ড ওয়াক সুস্থ দেহ ফুরফুরে মন" আদর্শ ও অপরিহার্য।
প্রকৃতির মাঝখানে কিছুক্ষণ সময় কাটানোর জন্য জাতীয় উদ্ভিদ উদ্যান নিঃসন্দেহে একটি চমৎকার স্থান। প্রাতঃভ্রমনের এমন আয়োজন শিশুদের উদ্ভিদ ও জীববৈচিত্র্য সম্পর্কে উৎসাহিত করা এবং খালি পায়ের হাঁটার ট্রেইলে নগরের মানুষকে মাটির স্পর্শের সুযোগ করে দেয়ার। আড্ডা, আনন্দ, গান, খালি পায়ে, ঘাষের উপরে, কাঁদার মধ্যে, মাটিতে, কাঠের পথে, পাথুরে পথে, বালির পথে, পানির মধ্যে হাঁটা সহ নানা আয়োজন থাকবে।
বছরের ২য় দিন শুক্রবারে যাওয়ার প্ল্যান করছি, সকলেই সপরিবারে
সবান্ধব আমন্ত্রিত।
এই আয়োজন ট্রাভেলার্স হুইসেল গ্রুপের সদস্যদের জন্যে। সকল সদস্যদের ফ্রি রেজিস্ট্রেশন করতে নিজ নাম এবং নাম্বার জানিয়ে দিতে ইনবক্স করুন।
পরিকল্পনা
=====
তারিখঃ ২ জানুয়ারী
সময়ঃ সকাল ৬.৩০ - ১০.৩০ টা
স্থানঃ বোটানিক্যাল গার্ডেন, মিরপুর।
মেইন গেট থেকে শুরু ৬.৩০ টা
সাথে নিয়ে আসা লাগবেঃ
নিজ পানির বোতল এবং নিজ খুশিমতো শুকনো খাবার বা ফল
৩ টি অংশে আমরা এবার আয়োজনটি রেখেছিঃ
>> গাছ পরিচিত
>> পুরো বোটানিক্যাল ঘুরাঘুরি শাপলা বীল, পদ্ম বিল সহ
>> চা চক্র
>> খালি পায়ে কাদামাটিতে হাটাহাটি
>> আড্ডা গান


৬ থেকে ১২ বছর বয়সীদের জন্য ১৫ টাকা, ১২ বছরের বেশি বয়সীদের জন্য ৩০ টাকা এবং ৫ বছর বা তার কম বয়সীদের জন্য বিনামূল্যে প্রবেশ ফি নির্ধারিত আছে। যার যার মতো টিকিট করে গার্ডেনে ঢুকে যাবো।

❤ আরও জানুন ❤
সবুজ ঘাসের বুকে হাঁটার অনেক উপকারিতা। শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর এর প্রভাবের কথা জানুন—
১. সরাসরি মাটির স্পর্শ
ঘাসে খালি পায়ে হাঁটায় শরীর পৃথিবীপৃষ্ঠ মানে মাটি থেকে নেগেটিভ চার্জ বা ঋণাত্মক আয়ন শোষণ করতে পারে। যা মুঠোফোনের মতো বৈদ‍্যুতিক যন্ত্র থেকে জমে থাকা পজেটিভ চার্জ বা ধনাত্মক আয়ন নিষ্ক্রিয় করে দিতে পারে। এর ফলে শরীরের প্রদাহজনিত সমস্যা যেমন কমে, ঘুমের মান বাড়াতে পারে এবং সামগ্রিক সুস্থতা সহ শরীরের ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক (তড়িৎ চৌম্বকীয়) ব্যাল্যান্সে যথেষ্ট ভূমিকা রাখে।
২. শারীরিক সচেতনতা বৃদ্ধি
খালি পায়ে হাঁটার সময়, পায়ের পাতার স্নায়ুকোষ মস্তিষ্কে সংকেত পাঠায়। শরীরের গতিবিধির সামঞ্জস্য ও ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। এই সংবেদনশীল স্নায়ু উদ্দীপনা মানসিক সুস্থতা এবং নিজের সম্পর্কে আরও ভালো বোধ তৈরি করতে ভূমিকা রাখে।
৩. হতাশা থেকে বাঁচুন
ঘাসের ওপর খালি পায়ে হাঁটার সময় যে প্রশান্তি আমরা পাই, তা মানসিক চাপ উপশমের প্রাকৃতিক দাওয়াই। পায়ের নিচের নরম, প্রাকৃতিক টেক্সচার প্রেশার পয়েন্টগুলোকে উদ্দীপিত করে, শিথিলতা এবং সুস্থতার বোধকেও চাঙা করে এই প্রক্রিয়া। কর্টিসল ও অ্যাড্রেনালিন হরমোনের মাত্রা কমিয়ে হতাশা, মানসিক চাপ এবং উদ্বেগ কমায়।
৪. ব্যথা থেকে মুক্তি
ঘাসের ওপর খালি পায়ে হাঁটলে শরীরের ব্যথা কমায়। মাটির নেগেটিভ চার্জ শরীরের পজেটিভ চার্জ নিষ্ক্রিয় করতে সাহায্য করে। তাই প্রদাহ বা ব্যথাজনিত দীর্ঘস্থায়ী সমস্যা সমাধানে রোজ সকালে খালি পায়ে সবুজ ঘাসের ওপর হাঁটুন।
৫. ভালো ঘুম হওয়া
নিয়মিতভাবে ঘাষে মাটিতে হাঁটলে ঘুমের মান ভালো হয়। এতে মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমে। যাদের ঘুমের সমস্যা খালি পায়ে ২০ মিনিট হাঁটার অভ্যাস করুন।
৬. রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে
খালি পায়ে হাঁটা শরীরের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে বহুগুণে। এতে পায়ের স্নায়ুর উদ্দীপনা শরীরের রক্ত সঞ্চালন বাড়ায়, যা শরীরের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। রক্তপ্রবাহের বৃদ্ধি মানে আরও বেশি অক্সিজেন ও পুষ্টি সরবরাহ নিশ্চিত করে পুরো শরীরে।
৭. অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট টেনে নেওয়ার সুবিধা
পৃথিবীপৃষ্ঠ নেগেটিভ চার্জ ইলেকট্রনসমৃদ্ধ, যাকে প্রাকৃতিক অ্যান্টি-অক্সিডেন্টও বলা হয়ে। ফলে খালি পায়ে মাটি স্পর্শ করে হাঁটলে শরীর মাটি থেকে সরাসরি নেগেটিভ ইলেকট্রন চার্জ শোষণ করতে পারে। এতে শরীরের হাইড্রোক্সিল চার্জের মতো ফ্রি রেডিক‍্যাল ধ্বংস হয় বলে এর কারণে ক্ষতির হাত থেকে বেঁচে যায় শরীরের প্রতিটি কোষ।
এতো উপকারই যদি হবে তাহলে, প্রতিদিন ঘন্টা খানেক হাঁটা নিজের সুস্থ থাকা নিশ্চিত করবে না কে?
সবুজ ঘাসের বুকে হাঁটার অনেক উপকারিতা। শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর এর প্রভাবের কথা জানুন—
১. সরাসরি মাটির স্পর্শ
ঘাসে খালি পায়ে হাঁটায় শরীর পৃথিবীপৃষ্ঠ মানে মাটি থেকে নেগেটিভ চার্জ বা ঋণাত্মক আয়ন শোষণ করতে পারে। যা মুঠোফোনের মতো বৈদ‍্যুতিক যন্ত্র থেকে জমে থাকা পজেটিভ চার্জ বা ধনাত্মক আয়ন নিষ্ক্রিয় করে দিতে পারে। এর ফলে শরীরের প্রদাহজনিত সমস্যা যেমন কমে, ঘুমের মান বাড়াতে পারে এবং সামগ্রিক সুস্থতা সহ শরীরের ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক (তড়িৎ চৌম্বকীয়) ব্যাল্যান্সে যথেষ্ট ভূমিকা রাখে।
২. শারীরিক সচেতনতা বৃদ্ধি
খালি পায়ে হাঁটার সময়, পায়ের পাতার স্নায়ুকোষ মস্তিষ্কে সংকেত পাঠায়। শরীরের গতিবিধির সামঞ্জস্য ও ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। এই সংবেদনশীল স্নায়ু উদ্দীপনা মানসিক সুস্থতা এবং নিজের সম্পর্কে আরও ভালো বোধ তৈরি করতে ভূমিকা রাখে।
৩. হতাশা থেকে বাঁচুন
ঘাসের ওপর খালি পায়ে হাঁটার সময় যে প্রশান্তি আমরা পাই, তা মানসিক চাপ উপশমের প্রাকৃতিক দাওয়াই। পায়ের নিচের নরম, প্রাকৃতিক টেক্সচার প্রেশার পয়েন্টগুলোকে উদ্দীপিত করে, শিথিলতা এবং সুস্থতার বোধকেও চাঙা করে এই প্রক্রিয়া। কর্টিসল ও অ্যাড্রেনালিন হরমোনের মাত্রা কমিয়ে হতাশা, মানসিক চাপ এবং উদ্বেগ কমায়।
৪. ব্যথা থেকে মুক্তি
ঘাসের ওপর খালি পায়ে হাঁটলে শরীরের ব্যথা কমায়। মাটির নেগেটিভ চার্জ শরীরের পজেটিভ চার্জ নিষ্ক্রিয় করতে সাহায্য করে। তাই প্রদাহ বা ব্যথাজনিত দীর্ঘস্থায়ী সমস্যা সমাধানে রোজ সকালে খালি পায়ে সবুজ ঘাসের ওপর হাঁটুন।
৫. ভালো ঘুম হওয়া
নিয়মিতভাবে ঘাষে মাটিতে হাঁটলে ঘুমের মান ভালো হয়। এতে মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমে। যাদের ঘুমের সমস্যা খালি পায়ে ২০ মিনিট হাঁটার অভ্যাস করুন।
৬. রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে
খালি পায়ে হাঁটা শরীরের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে বহুগুণে। এতে পায়ের স্নায়ুর উদ্দীপনা শরীরের রক্ত সঞ্চালন বাড়ায়, যা শরীরের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। রক্তপ্রবাহের বৃদ্ধি মানে আরও বেশি অক্সিজেন ও পুষ্টি সরবরাহ নিশ্চিত করে পুরো শরীরে।
৭. অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট টেনে নেওয়ার সুবিধা
পৃথিবীপৃষ্ঠ নেগেটিভ চার্জ ইলেকট্রনসমৃদ্ধ, যাকে প্রাকৃতিক অ্যান্টি-অক্সিডেন্টও বলা হয়ে। ফলে খালি পায়ে মাটি স্পর্শ করে হাঁটলে শরীর মাটি থেকে সরাসরি নেগেটিভ ইলেকট্রন চার্জ শোষণ করতে পারে। এতে শরীরের হাইড্রোক্সিল চার্জের মতো ফ্রি রেডিক‍্যাল ধ্বংস হয় বলে এর কারণে ক্ষতির হাত থেকে বেঁচে যায় শরীরের প্রতিটি কোষ।

এতো উপকারই যদি হবে তাহলে, প্রতিদিন ঘন্টা খানেক হাঁটা নিজের সুস্থ থাকা নিশ্চিত করবে না কে? আমাদের একটি হাটাহাটি আয়োজন করেছি আগামী শুক্রবার। আপনারা সবাই সপরিবারে ছোট বড় সবাইকে নিয়ে চলে আসবেন। আড্ডা, আনন্দ, গান, বাচ্চাদের উৎসাহিত করা, খালি পায়ে, ঘাষের উপরে, কাদার মধ্যে হাঁটা সহ নানা আয়োজন থাকবে।

পরিকল্পনা আরেকবার দেখে নেইঃ
====================
তারিখঃ ২ জানুয়ারী
সময়ঃ সকাল ৬.৩০ - ১০.৩০ টা
স্থানঃ বোটানিক্যাল গার্ডেন, মিরপুর।
মেইন গেট থেকে শুরু ৬.৪০ টা
সাথে নিয়ে আসা লাগবেঃ
নিজ পানির বোতল এবং নিজ খুশিমতো শুকনো খাবার বা ফল
৩ টি অংশে আমরা এবার আয়োজনটি রেখেছিঃ
>> গাছ পরিচিত
>> পুরো বোটানিক্যাল ঘুরাঘুরি শাপলা বীল, পদ্ম বিল সহ
>> চা চক্র
>> খালি পায়ে কাদামাটিতে হাটাহাটি
>> আড্ডা গান

প্রয়োজনে
সজীব ০১৭১১৯৭৮০৭২
ফাউন্ডার - ট্রাভেলার্স হুইসেল

ধন্যবাদ










Barefoot Trail Wild Walk>সুস্থ দেহ ফুরফুরে মন
সুস্থ দেহ ও ফুরফুরে মেজাজের জন্য হাঁটা জরুরি। অন্য যেকোনো সময়ের চেয়ে ভোরে হাঁটা স্বাস্থ্যকর। প্রতিদিন ভোরে হাঁটতে বের হোন, শরীর থেকে রোগবালাই দূরে থাকবে।
আমাদের শহরে সবুজের পরিমাণ কম, কিন্তু বোটানিক্যাল গার্ডেন প্রকৃতির এক নিদারুণ আশ্রয়স্থল। এই সুবিশাল সবুজ অঙ্গন ২১৫ একর জমির ওপর প্রতিষ্ঠিত। উদ্যানটিতে শুধু বৃক্ষের সমাহার নয়, প্রকৃতির এক বিশাল সংরক্ষণশালা, যেখানে প্রাণ-প্রকৃতির সমারোহ।
বোটানিক্যাল গার্ডেন মূলত উদ্ভিদ সংরক্ষণ, গবেষণা এবং শিক্ষামূলক কার্যক্রমের উদ্দেশ্যে প্রতিষ্ঠিত হয়। এখানে বিরল ও বিপন্ন প্রজাতির উদ্ভিদের সুরক্ষা, নতুন প্রজাতির উন্মোচন এবং জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব নিয়ে গবেষণা চালানো হয়। এছাড়া জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে এবং মানুষের জন্য একটি শান্ত ও মনোরম পরিবেশ উপহার করে, যেখানে মানুষ প্রকৃতির সান্নিধ্যে সময় কাটাতে পারে, গাছের সম্পর্কে জানতে পারে, এবং মানসিক প্রশান্তি লাভ করে।
১৯৬১ সালে ২১৫ একর জমিতে গার্ডেনটি প্রতিষ্ঠিত হয়। এর সীমানা প্রাচীর ৫ কিলোমিটার এবং অভ্যন্তরীণ রাস্তা ও ফুটপাত সাড়ে সাত কিলোমিটার। এখানে একটি ওয়াচ টাওয়ার, সাতটি গণশৌচাগার, একটি ভিজিটর ইন্টারপ্রিটেশন সেন্টার, একটি অফিস ভবন এবং একটি ছোট গ্রন্থাগার রয়েছে। তিনটি করে গোলাপ ও প্রজাপতি বাগানও আছে। মোট উদ্ভিদ সংখ্যা প্রায় ৮০ হাজার। এছাড়াও, ১৯০ প্রজাতির পাখি, ১৫ প্রজাতির স্তন্যপায়ী প্রাণী এবং ১৫ প্রজাতির সরীসৃপ ও উভচর প্রাণীর আশ্রয়স্থল এটি।
বোটানিক্যাল গার্ডেনে প্রাণ-প্রকৃতির প্রাকৃতিক জীবনচক্র ও বাস্তুতন্ত্রের অবিচ্ছিন্নতার ওপর নির্ভরশীল। এখানে প্রতিটি উদ্ভিদ ও প্রাণী তার নিজস্ব নিয়মে বেড়ে ওঠে। বিভিন্ন পোকামাকড়, পাখি এবং ক্ষুদ্র প্রাণীরা এই বাস্তুতন্ত্রের অবিচ্ছেদ্য অংশ। তাদের নির্বিঘ্ন অস্তিত্ব নিশ্চিত করা বোটানিক্যাল গার্ডেনের মূল দায়িত্ব।
অন্যদিকে, বোটানিক্যাল গার্ডেন পরিদর্শনের মধ্যে দিয়ে জ্ঞান অর্জন, বিনোদন এবং প্রকৃতির সান্নিধ্যের সুযোগ। নাগরিক জীবনে কোলাহলমুক্ত সবুজ পরিবেশ অপরিহার্য প্রয়োজন, যা বোটানিক্যাল গার্ডেন পূরণ করে। মানুষ এখানে এসে প্রকৃতির সৌন্দর্য উপভোগ করে, মানসিক অবসাদ দূর করে এবং শিশুদের প্রকৃতির সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিতে পারে। বর্তমানে, উদ্যানটি অনেকটাই সুশৃঙ্খল ও সুনির্দিষ্ট পদ্ধতিতে পরিচালিত হচ্ছে।
২০২৫ এ জাতীয় উদ্ভিদ উদ্যানে সরকারিভাবে নির্মিত হয়েছে বাংলাদেশের প্রথম "আরবান বেয়ারফুট ট্রেইল"। কর্মব্যস্ত যান্ত্রিক জীবনে অভ্যস্ত নগরবাসীকে প্রকৃতির কাছাকাছি নিয়ে যেতে অভিনব এই উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। এটি মূলত এদেশের গ্রামীণ মেঠোপথের ন্যায় একটি রাস্তা তবে, 'খালি পায়ে হাঁটার' জন্য নির্মিত। তথাপি, ঢাকার ট্রেইলটিতে বিশ্বের উন্নত, সুন্দর ও বাসযোগ্য শহরগুলোতে বিদ্যমান ট্রেইলসমূহের কিছুটা বৈশিষ্ট্য সন্নিবেশ করা হয়েছে।
আমাদের পূর্বের অভিজ্ঞতায় এই আয়োজন বাচ্চা সহ নারী পুরুষ সকল বয়সের সদস্যদের অনাবিল আনন্দ দানে সক্ষম হয়েছে, আলহামদুলিল্লাহ। যান্ত্রিক জীবনের ক্লান্তি দূর করতে, দূষণমুক্ত সময় কাটাতে, বিশুদ্ধ বাতাসের জন্য "বেয়ারফুট ওয়াইল্ড ওয়াক সুস্থ দেহ ফুরফুরে মন" আদর্শ ও অপরিহার্য।
প্রকৃতির মাঝখানে কিছুক্ষণ সময় কাটানোর জন্য জাতীয় উদ্ভিদ উদ্যান নিঃসন্দেহে একটি চমৎকার স্থান। প্রাতঃভ্রমনের এমন আয়োজন শিশুদের উদ্ভিদ ও জীববৈচিত্র্য সম্পর্কে উৎসাহিত করা এবং খালি পায়ের হাঁটার ট্রেইলে নগরের মানুষকে মাটির স্পর্শের সুযোগ করে দেয়ার। আড্ডা, আনন্দ, গান, খালি পায়ে, ঘাষের উপরে, কাঁদার মধ্যে, মাটিতে, কাঠের পথে, পাথুরে পথে, বালির পথে, পানির মধ্যে হাঁটা সহ নানা আয়োজন থাকবে।
বছরের ২য় দিন শুক্রবারে যাওয়ার প্ল্যান করছি, সকলেই সপরিবারে
সবান্ধব আমন্ত্রিত।
এই আয়োজন ট্রাভেলার্স হুইসেল গ্রুপের সদস্যদের জন্যে। সকল সদস্যদের ফ্রি রেজিস্ট্রেশন করতে নিজ নাম এবং নাম্বার জানিয়ে দিতে ইনবক্স করুন।
পরিকল্পনা
=====
তারিখঃ ২ জানুয়ারী
সময়ঃ সকাল ৬.৩০ - ১০.৩০ টা
স্থানঃ বোটানিক্যাল গার্ডেন, মিরপুর।
মেইন গেট থেকে শুরু ৬.৩০ টা
সাথে নিয়ে আসা লাগবেঃ
নিজ পানির বোতল এবং নিজ খুশিমতো শুকনো খাবার বা ফল
৩ টি অংশে আমরা এবার আয়োজনটি রেখেছিঃ
>> গাছ পরিচিত
>> পুরো বোটানিক্যাল ঘুরাঘুরি শাপলা বীল, পদ্ম বিল সহ
>> চা চক্র
>> খালি পায়ে কাদামাটিতে হাটাহাটি
>> আড্ডা গান


৬ থেকে ১২ বছর বয়সীদের জন্য ১৫ টাকা, ১২ বছরের বেশি বয়সীদের জন্য ৩০ টাকা এবং ৫ বছর বা তার কম বয়সীদের জন্য বিনামূল্যে প্রবেশ ফি নির্ধারিত আছে। যার যার মতো টিকিট করে গার্ডেনে ঢুকে যাবো।

❤ আরও জানুন ❤
সবুজ ঘাসের বুকে হাঁটার অনেক উপকারিতা। শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর এর প্রভাবের কথা জানুন—
১. সরাসরি মাটির স্পর্শ
ঘাসে খালি পায়ে হাঁটায় শরীর পৃথিবীপৃষ্ঠ মানে মাটি থেকে নেগেটিভ চার্জ বা ঋণাত্মক আয়ন শোষণ করতে পারে। যা মুঠোফোনের মতো বৈদ‍্যুতিক যন্ত্র থেকে জমে থাকা পজেটিভ চার্জ বা ধনাত্মক আয়ন নিষ্ক্রিয় করে দিতে পারে। এর ফলে শরীরের প্রদাহজনিত সমস্যা যেমন কমে, ঘুমের মান বাড়াতে পারে এবং সামগ্রিক সুস্থতা সহ শরীরের ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক (তড়িৎ চৌম্বকীয়) ব্যাল্যান্সে যথেষ্ট ভূমিকা রাখে।
২. শারীরিক সচেতনতা বৃদ্ধি
খালি পায়ে হাঁটার সময়, পায়ের পাতার স্নায়ুকোষ মস্তিষ্কে সংকেত পাঠায়। শরীরের গতিবিধির সামঞ্জস্য ও ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। এই সংবেদনশীল স্নায়ু উদ্দীপনা মানসিক সুস্থতা এবং নিজের সম্পর্কে আরও ভালো বোধ তৈরি করতে ভূমিকা রাখে।
৩. হতাশা থেকে বাঁচুন
ঘাসের ওপর খালি পায়ে হাঁটার সময় যে প্রশান্তি আমরা পাই, তা মানসিক চাপ উপশমের প্রাকৃতিক দাওয়াই। পায়ের নিচের নরম, প্রাকৃতিক টেক্সচার প্রেশার পয়েন্টগুলোকে উদ্দীপিত করে, শিথিলতা এবং সুস্থতার বোধকেও চাঙা করে এই প্রক্রিয়া। কর্টিসল ও অ্যাড্রেনালিন হরমোনের মাত্রা কমিয়ে হতাশা, মানসিক চাপ এবং উদ্বেগ কমায়।
৪. ব্যথা থেকে মুক্তি
ঘাসের ওপর খালি পায়ে হাঁটলে শরীরের ব্যথা কমায়। মাটির নেগেটিভ চার্জ শরীরের পজেটিভ চার্জ নিষ্ক্রিয় করতে সাহায্য করে। তাই প্রদাহ বা ব্যথাজনিত দীর্ঘস্থায়ী সমস্যা সমাধানে রোজ সকালে খালি পায়ে সবুজ ঘাসের ওপর হাঁটুন।
৫. ভালো ঘুম হওয়া
নিয়মিতভাবে ঘাষে মাটিতে হাঁটলে ঘুমের মান ভালো হয়। এতে মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমে। যাদের ঘুমের সমস্যা খালি পায়ে ২০ মিনিট হাঁটার অভ্যাস করুন।
৬. রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে
খালি পায়ে হাঁটা শরীরের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে বহুগুণে। এতে পায়ের স্নায়ুর উদ্দীপনা শরীরের রক্ত সঞ্চালন বাড়ায়, যা শরীরের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। রক্তপ্রবাহের বৃদ্ধি মানে আরও বেশি অক্সিজেন ও পুষ্টি সরবরাহ নিশ্চিত করে পুরো শরীরে।
৭. অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট টেনে নেওয়ার সুবিধা
পৃথিবীপৃষ্ঠ নেগেটিভ চার্জ ইলেকট্রনসমৃদ্ধ, যাকে প্রাকৃতিক অ্যান্টি-অক্সিডেন্টও বলা হয়ে। ফলে খালি পায়ে মাটি স্পর্শ করে হাঁটলে শরীর মাটি থেকে সরাসরি নেগেটিভ ইলেকট্রন চার্জ শোষণ করতে পারে। এতে শরীরের হাইড্রোক্সিল চার্জের মতো ফ্রি রেডিক‍্যাল ধ্বংস হয় বলে এর কারণে ক্ষতির হাত থেকে বেঁচে যায় শরীরের প্রতিটি কোষ।
এতো উপকারই যদি হবে তাহলে, প্রতিদিন ঘন্টা খানেক হাঁটা নিজের সুস্থ থাকা নিশ্চিত করবে না কে?
সবুজ ঘাসের বুকে হাঁটার অনেক উপকারিতা। শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর এর প্রভাবের কথা জানুন—
১. সরাসরি মাটির স্পর্শ
ঘাসে খালি পায়ে হাঁটায় শরীর পৃথিবীপৃষ্ঠ মানে মাটি থেকে নেগেটিভ চার্জ বা ঋণাত্মক আয়ন শোষণ করতে পারে। যা মুঠোফোনের মতো বৈদ‍্যুতিক যন্ত্র থেকে জমে থাকা পজেটিভ চার্জ বা ধনাত্মক আয়ন নিষ্ক্রিয় করে দিতে পারে। এর ফলে শরীরের প্রদাহজনিত সমস্যা যেমন কমে, ঘুমের মান বাড়াতে পারে এবং সামগ্রিক সুস্থতা সহ শরীরের ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক (তড়িৎ চৌম্বকীয়) ব্যাল্যান্সে যথেষ্ট ভূমিকা রাখে।
২. শারীরিক সচেতনতা বৃদ্ধি
খালি পায়ে হাঁটার সময়, পায়ের পাতার স্নায়ুকোষ মস্তিষ্কে সংকেত পাঠায়। শরীরের গতিবিধির সামঞ্জস্য ও ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। এই সংবেদনশীল স্নায়ু উদ্দীপনা মানসিক সুস্থতা এবং নিজের সম্পর্কে আরও ভালো বোধ তৈরি করতে ভূমিকা রাখে।
৩. হতাশা থেকে বাঁচুন
ঘাসের ওপর খালি পায়ে হাঁটার সময় যে প্রশান্তি আমরা পাই, তা মানসিক চাপ উপশমের প্রাকৃতিক দাওয়াই। পায়ের নিচের নরম, প্রাকৃতিক টেক্সচার প্রেশার পয়েন্টগুলোকে উদ্দীপিত করে, শিথিলতা এবং সুস্থতার বোধকেও চাঙা করে এই প্রক্রিয়া। কর্টিসল ও অ্যাড্রেনালিন হরমোনের মাত্রা কমিয়ে হতাশা, মানসিক চাপ এবং উদ্বেগ কমায়।
৪. ব্যথা থেকে মুক্তি
ঘাসের ওপর খালি পায়ে হাঁটলে শরীরের ব্যথা কমায়। মাটির নেগেটিভ চার্জ শরীরের পজেটিভ চার্জ নিষ্ক্রিয় করতে সাহায্য করে। তাই প্রদাহ বা ব্যথাজনিত দীর্ঘস্থায়ী সমস্যা সমাধানে রোজ সকালে খালি পায়ে সবুজ ঘাসের ওপর হাঁটুন।
৫. ভালো ঘুম হওয়া
নিয়মিতভাবে ঘাষে মাটিতে হাঁটলে ঘুমের মান ভালো হয়। এতে মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমে। যাদের ঘুমের সমস্যা খালি পায়ে ২০ মিনিট হাঁটার অভ্যাস করুন।
৬. রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে
খালি পায়ে হাঁটা শরীরের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে বহুগুণে। এতে পায়ের স্নায়ুর উদ্দীপনা শরীরের রক্ত সঞ্চালন বাড়ায়, যা শরীরের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। রক্তপ্রবাহের বৃদ্ধি মানে আরও বেশি অক্সিজেন ও পুষ্টি সরবরাহ নিশ্চিত করে পুরো শরীরে।
৭. অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট টেনে নেওয়ার সুবিধা
পৃথিবীপৃষ্ঠ নেগেটিভ চার্জ ইলেকট্রনসমৃদ্ধ, যাকে প্রাকৃতিক অ্যান্টি-অক্সিডেন্টও বলা হয়ে। ফলে খালি পায়ে মাটি স্পর্শ করে হাঁটলে শরীর মাটি থেকে সরাসরি নেগেটিভ ইলেকট্রন চার্জ শোষণ করতে পারে। এতে শরীরের হাইড্রোক্সিল চার্জের মতো ফ্রি রেডিক‍্যাল ধ্বংস হয় বলে এর কারণে ক্ষতির হাত থেকে বেঁচে যায় শরীরের প্রতিটি কোষ।

এতো উপকারই যদি হবে তাহলে, প্রতিদিন ঘন্টা খানেক হাঁটা নিজের সুস্থ থাকা নিশ্চিত করবে না কে? আমাদের একটি হাটাহাটি আয়োজন করেছি আগামী শুক্রবার। আপনারা সবাই সপরিবারে ছোট বড় সবাইকে নিয়ে চলে আসবেন। আড্ডা, আনন্দ, গান, বাচ্চাদের উৎসাহিত করা, খালি পায়ে, ঘাষের উপরে, কাদার মধ্যে হাঁটা সহ নানা আয়োজন থাকবে।

পরিকল্পনা আরেকবার দেখে নেইঃ
====================
তারিখঃ ২ জানুয়ারী
সময়ঃ সকাল ৬.৩০ - ১০.৩০ টা
স্থানঃ বোটানিক্যাল গার্ডেন, মিরপুর।
মেইন গেট থেকে শুরু ৬.৪০ টা
সাথে নিয়ে আসা লাগবেঃ
নিজ পানির বোতল এবং নিজ খুশিমতো শুকনো খাবার বা ফল
৩ টি অংশে আমরা এবার আয়োজনটি রেখেছিঃ
>> গাছ পরিচিত
>> পুরো বোটানিক্যাল ঘুরাঘুরি শাপলা বীল, পদ্ম বিল সহ
>> চা চক্র
>> খালি পায়ে কাদামাটিতে হাটাহাটি
>> আড্ডা গান

প্রয়োজনে
সজীব ০১৭১১৯৭৮০৭২
ফাউন্ডার - ট্রাভেলার্স হুইসেল

ধন্যবাদ
Advertisement

Where is it happening?

National Botanical Garden - জাতীয় উদ্ভিদ উদ্যান, মিরপুর, ঢাকা, Mirpur,Dhaka, Bangladesh

Event Location & Nearby Stays:

Icon
Know what’s Happening Next — before everyone else does.
Syfur Rahman Sajib

Host or Publisher Syfur Rahman Sajib

Ask AI if this event suits you:

Discover More Events in Dhaka

Md.Monir Hossen
Thu, 01 Jan at 10:00 pm Md.Monir Hossen

Kalihati , Tangail

To Let
Fri, 02 Jan at 12:00 am To Let

Azimpur Colony

Narayanganj 10K Run 2026
Fri, 02 Jan at 05:30 am Narayanganj 10K Run 2026

১০ পাইপ,জালকুড়ি

MARATHONS SPORTS
Retro To Metro Carnival 2025:''GEN Z VS 90'S''
Fri, 02 Jan at 07:00 am Retro To Metro Carnival 2025:''GEN Z VS 90'S''

Jamuna Future Park

CONTESTS CARNIVALS
30PLUS Super League
Fri, 02 Jan at 07:00 am 30PLUS Super League

Uttara, Dhaka

SPORTS CRICKET
In Flow with Padma - a curated river journey
Fri, 02 Jan at 07:00 am In Flow with Padma - a curated river journey

Padma River

HEALTH-WELLNESS ART
TNHS Grand Reunion 2026
Fri, 02 Jan at 08:00 am TNHS Grand Reunion 2026

Talma Nazimuddin High School

\u09a5\u09be\u0987\u09b2\u09cd\u09af\u09be\u09a8\u09cd\u09a1 \u099f\u09cd\u09af\u09c1\u09b0
Mon, 15 Dec at 10:00 pm থাইল্যান্ড ট্যুর

Lift 14, ICT Tower, Agargawn, Dhaka, Bangladesh

\u09b8\u09c1\u09a8\u09cd\u09a6\u09b0\u09ac\u09a8\u09c7 \u09b0\u09bf\u09b2\u09be\u0995\u09cd\u09b8 \u099f\u09cd\u09b0\u09bf\u09aa\u09c7 \u099f\u09cd\u09af\u09c1\u09b0\u09a8\u09cd\u09a4
Thu, 18 Dec at 11:00 pm সুন্দরবনে রিলাক্স ট্রিপে ট্যুরন্ত

64/68, Eastern Commercial Complex, Kamlapur, Motijheel, Dhaka , 1217

The Pirates of MME: On Stranger Tides\ud83c\udf0a
Sat, 20 Dec at 10:00 pm The Pirates of MME: On Stranger Tides🌊

Saint Martin Island

TRIPS-ADVENTURES ART
Silver Jubilee of Genetic Engineering and Biotechnology, University of Dhaka
Tue, 23 Dec at 12:00 am Silver Jubilee of Genetic Engineering and Biotechnology, University of Dhaka

University of Dhaka, Dhaka, Dhaka Division, Bangladesh

CONTESTS MUSIC
\u09ac\u09dc \u09a6\u09bf\u09a8\u09c7\u09b0 \u099b\u09c1\u099f\u09bf\u09a4\u09c7 \u0995\u09c7\u0993\u0995\u09cd\u09b0\u09be\u09a1\u0982 \u09ad\u09cd\u09b0\u09ae\u09a3
Wed, 24 Dec at 10:00 pm বড় দিনের ছুটিতে কেওক্রাডং ভ্রমণ

কেওক্রাডং পর্বতশৃঙ্গ

What's Happening Next in Dhaka?

Discover Dhaka Events